ক্যারিয়ার নির্মাণে সফলতার মূল ভিত্তি হলো ৪টি, যথাঃ
বাস, শুরু হয়ে গেলো আপনার ক্যারিয়ার। এর পর শুধু উপরে উঠার পালা। ১-২ বছর ফুল-টাইম কাজের মাধ্যমে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অর্জনের পাশা-পাশি আরোও কিছু রিলেভেন্ট বিষয় নিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ এবং উচ্চতর বেতনের কোম্পানিতে সুযোগ গ্রহণ করা। ৩-৫ বছরে মাসিক উপার্জন ২-৩ লক্ষ টাকা অথবা আপনার চাহিদা অনুযায়ী উন্নিত করতে লক্ষ্য ঠিক করা।
ক্যারিয়ার বিষয়ক একজন প্রশিক্ষক হিসেবে দীর্ঘ ১৫ বছরের অভিজ্ঞতায় নিশ্চয়ইতা দেয়া যায় যে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করে অগ্রসর হলে লক্ষ্য অর্জনে যেমন বেগ পেতে হয় না , তেমনি স্বল্প সময়ে সফলতা অর্জন হয়। ক্যারিয়ার নির্মাণে অধিকাংশের ব্যার্থতার মূল কারণ হলো, নিজের সার্বিক যোগ্যতা এবং সক্ষমতা অনুযায়ী লক্ষ্য নির্ধারণে ব্যার্থ হওয়া, অন্যের সফলতা দেখে লোভের বশবর্তী হয়ে ভুত-ভবিষ্যত না বুঝেই যে কোন একটি কোর্স শুরু করে। ফলে কিছুটা পথ অগ্রসর হওয়ার পর তারা আর পথ খুঁজে পায় না। একটা সময় পর আগ্রহ কমে যায়, সময়, অর্থ, পরিশ্রম এবং লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সবই বিনষ্ঠ হয়। কিন্তু “ক্যারিয়ার বিল্ডার” একজন শিক্ষার্থীর সার্বিক অবস্থা বিচার-বিশ্লেষণ করে তার জন্য উপযুক্ত বিষয় নির্ধারণ করে থাকে। এর পর শুন্য থেকে শুরু করে ক্যারিয়ার সেট না হওয়ার পর্যন্ত সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন করে থাকে।
স্বাচ্ছন্দ জীবন যাপনের জন্য চাই নিয়মিত উপার্জন। আর নিয়মিত উপার্জন ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন চাহিদা সম্পন্ন একটি কর্ম। আর কর্মে উপযুক্ত হতে প্রয়োজন কর্মদক্ষতা। কর্মদক্ষতার পূর্বে অবশ্যই হাতে-কলমে বিষয়-ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। ক্যারিয়ার নির্মাণের এই দীর্ঘ এবং প্রতিযোগিতাপূর্ণ পথকে সহজ এবং সফল করার জন্য “ক্যারিয়ার বিল্ডার” আছে আপনার পাশে।
©2023-2024. All Rights Reserved By Career Builder
One-Stop Career Solution